জমি খারিজ করেনি যারা, তাদের জন্য বড় তিন সুখবর! ভূমি মন্ত্রণালয় ভূমি নামজারি (মিউটেশন) প্রক্রিয়া আরও সহজ ও দুর্নীতিমুক্ত করতে তিনটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ নিয়েছে । নতুন এই নির্দেশনায় বলা হয়েছে, জমির প্রকৃত মালিক যেন আর কোনো হয়রানির শিকার না হন এবং দুর্নীতিগ্রস্ত কর্মকর্তারা যেন সুযোগ না পান—সেই লক্ষ্যে নামজারির প্রতিটি ধাপে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা হবে। নতুন তিনটি পদক্ষেপ হলো: সাধারণ নামজারির নতুন নির্দেশনা: নথি পূর্ণ থাকলে আবেদন খারিজ করা যাবে না যেসব ব্যক্তি নতুনভাবে জমি কিনেছেন এবং মালিকানা ভোগ করছেন, তাঁদের জন্য বিদ্যমান নামজারি পদ্ধতিতে কিছু গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা সংযোজন করা হয়েছে। আবশ্যক নথিপত্র: দলিলের মূল কপি (সাব-রেজিস্ট্রি অফিস থেকে সৃষ্ট রেজিস্ট্রিকৃত দলিল) বায়া দলিল বা পূর্ব মালিকের মালিকানা প্রমাণ সম্পত্তি হস্তান্তরের সময় পর্যন্ত পরিশোধিত খাজনা রশিদ বর্তমান নকশা ও ম্যাপ (যদি প্রযোজ্য হয়) আবেদনকারীর জাতীয় পরিচয়পত্র ও দুই কপি পাসপোর্ট ছবি পূর্ব মালিকের ছবি ও পরিচয়পত্রের কপি এই নথিগুলো না থাকলে আবেদন খারিজ হতে পারে। তবে যদি কিছু ভুল থাকে বা তথ্য অসম্পূর্ণ হয়, সংশোধনের সুযোগ রেখ...
বাচ্চারা জানে না কোন জিনিসটা তাদের জন্য ভাল এবং কোন জিনিসটা তাদের জন্য খারাপ। উদাহরণসরূপ বলা যায় প্লাস্টিকের খেলনা কামড়ানো, মাটি মুখে দেয়া, মাটিতে খেলা, ধারালো কোন কিছু দিয়ে খেলা অবশ্যই ভাল কিছুর মধ্যে পড়ে না। আপনি যতই তাদের সুরক্ষিত রাখতে চান না কেন, তারা এগুলো করতে চাইবেই। তারা মূলত জানে না এসব করার ফলে তাদের কি কি অসুবিধা হতে পারে। তাই তাদের সবসময় বড়দের নজরদারির ভেতর রাখতে হয়। বাচ্চাদের কোন ক্ষতি হোক আমরা কেউই তা চাই না, তাই যদি কখনও কোন বাচ্চাকে W পজিশনে বসতে দেখেন সাথে সাথে তাকে থামাবেন! কেন? চলুন জেনে আসি- আপনি হয়তো ভাবছেন এভাবে বসলে ক্ষতিটা কি? আগে আপনাদের বসার ধরণটা ব্যাখ্যা করি। এই বিশেষ পজিশনে বসলে পায়ের গোড়ালি শরীরের পেছনের দিকে এবং হাঁটু সামনের দিকে থাকে। হাঁটুর অংশে একটা V এর আকৃতি নেয় এবং দুই পা মিলিয়ে W এর আকার নেয়। এখন বলবো এভাবে বসার ফলে কি কি ক্ষতি হতে পারে। প্রথমত, এভাবে বসলে খুব জলদি শরীরে ক্লান্তি চলে আসে। কারণ এভাবে বসলে প্রচুর শক্তি খরচ হয়। তাই বাচ্চারা অলস অনুভব করবে! এটা বাচ্চাদের পায়ের অঞ্চলকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে। পায়ের পেশিকে টান টান করে দিবে যা বাচ্চাদের ...
রাজধানীর মণিপুরী এলাকায় পরিত্যক্ত অবস্থায় সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামানের একটি লাইসেন্সকৃত পিস্তল উদ্ধার করেছে পুলিশ। বিষয়টি বুধবার নিশ্চিত করেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) মিডিয়া ও পাবলিক রিলেশন কর্মকর্তা মুহাম্মদ তালেবুর রহমান। এর আগে, গত ২৫ আগস্ট স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বৈধ লাইসেন্সকৃত সব আগ্নেয়াস্ত্র থানায় জমা দেওয়ার নির্দেশ জারি করে। নির্দেশনায় ৩ সেপ্টেম্বরের মধ্যে অস্ত্র জমা দেওয়ার সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়। প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়, ২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত ইস্যুকৃত সমস্ত অস্ত্রের লাইসেন্স স্থগিত করা হয়েছে। অস্ত্র আইন, ১৮৭৮ এবং ২০১৬ সালের নবায়ন নীতিমালার অধীনে এসব অস্ত্র ব্যবস্থাপনায় জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের তত্ত্বাবধানে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলা হয়। উদ্ধার হওয়া পিস্তলটি কেন জমা দেওয়া হয়নি এবং কীভাবে এটি পরিত্যক্ত অবস্থায় পাওয়া গেল, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। এই ঘটনার প্রেক্ষাপটে ধারণা করা হচ্ছে, নির্দেশনার পরও অনেক অস্ত্র জমা দেওয়া হয়নি। এ ধরনের ঘটনা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও বৈধ অস্ত্র ব্যবস্থাপনা...
Comments
Post a Comment