শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নাম ব্যক্তির নামে হলে কারণ জানানোর নির্দেশ
এতে বলা হয়েছে, যেসব প্রতিষ্ঠানের নাম পরিবর্তনের প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে, তাদের মধ্যে যদি কারও নাম স্থানের নামে বা ব্যক্তির নামে হয়, তাহলে কেন ব্যক্তির নামে করার প্রয়োজন হয়েছে, তা লিখিতভাবে ব্যাখ্যা দিতে হবে। এই প্রস্তাবগুলোকে নিকোশ ব্যান ফন্টে ওয়ার্ড ডকুমেন্ট আকারে সফট কপি হিসেবে dd.hrm.dshe@gmail.com ই-মেইলে পত্র জারির পরবর্তী দুই কার্যদিবসের মধ্যে পাঠাতে বলা হয়েছে।
নির্দেশনায় আরও বলা হয়, শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে পাওয়া পত্রসহ প্রয়োজনীয় সংযুক্তি মাউশির পক্ষ থেকে সংশ্লিষ্ট কলেজগুলোতে পাঠানো হয়েছে।
যেসব প্রতিষ্ঠানের নাম পরিবর্তনের প্রস্তাব
মাউশির পত্রে পাঁচটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নাম পরিবর্তনের প্রস্তাবের বিষয়ে মন্তব্য চাওয়া হয়েছে। এর মধ্যে প্রথম কলেজটি হলো রাজধানীর লালবাগের হাজী সেলিম ডিগ্রি কলেজ; যার প্রস্তাবিত নতুন নাম মেট্রোপলিস ডিগ্রি কলেজ। এতে স্থানের নামে নামকরণের প্রস্তাব করা যেতে পারে বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
দ্বিতীয় কলেজটি হলো ঢাকার পল্লবীর শেখ ফজিলাতুন্নেসা টিচার্স ট্রেনিং কলেজ; এর প্রস্তাবিত নাম প্রমিনেন্ট টিচার্স ট্রেনিং অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউট, যা স্থানের নামে নামকরণের জন্যও উপযুক্ত বলে মাউশি মত দিয়েছে। তৃতীয় কলেজটি হলো বরিশালের আগৈলঝড়ার বাশাইল শহীদ সুকান্ত বাবু কলেজ; এর প্রস্তাবিত নাম বাশাইল কলেজ। এ বিষয়ে স্পষ্টীকরণ প্রয়োজন বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
চতুর্থ কলেজ হলো ভোলার দৌলতখানের আলী আশরাফ মহাবিদ্যালয়; এর নতুন নাম প্রস্তাব করা হয়েছে দলিল উদ্দিন খায়ের হাট মহাবিদ্যালয়। যা স্থানের নামে রাখা যেতে পারে বলে প্রস্তাব করা হয়েছে। আর পঞ্চম নম্বর কলেজ হলো ভোলার চরফ্যাশনের বেগম রহিমা ইসলাম কলেজ; এর প্রস্তাবিত নাম শশীভূষণ কলেজ। এ বিষয়েও মাউশি স্পষ্টীকরণ চেয়েছে।
এ নির্দেশনার অনুলিপি সংশ্লিষ্ট পাঁচটি প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষদের কাছে পাঠানো হয়েছে।
Comments
Post a Comment