মির্জা ফখরুলকে টেনে নেওয়া সেই কর্মকর্তা ‘ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা’, ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন

 

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৮০তম অধিবেশনে অংশ নিতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র সফরে যাওয়া বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা নিউইয়র্কের বিমানবন্দরে আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাদের কাছে হেনস্থার শিকার হয়েছেন। এ ঘটনার বিভিন্ন ছবি ও ভিডিও ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। এর মধ্যে একটিতে দেখা যায়, কোট-টাই পরা এক ব্যক্তি মির্জা ফখরুল ইসলামকে টেনে নিয়ে যাচ্ছেন।

বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নানা ধরনের আলোচনা-সমালোচনা তৈরি হয়েছে। অনুসন্ধানে জানা গেছে, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের হাত ধরে টেনে নিয়ে যাওয়া ব্যক্তির নাম মো. শোয়েব আব্দুল্লাহ। বর্তমানে তিনি নেপালে বাংলাদেশ দূতাবাসের কাউন্সেলর ও মিশনের ডিপুটি চিফ হিসেবে কর্মরত রয়েছেন। গত ১৪ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় কাতার এয়ারের বিমানে করে তিনি যুক্তরাষ্ট্র সফরে যান বলে নেপালস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস দ্য ডেইলি ক্যাম্পাসকে নিশ্চিত করেছে।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, শোয়েব আগে আমেরিকাস্থ বাংলাদেশের দূতাবাসে কর্মরত ছিলেন। সেই অভিজ্ঞতা থেকেই তাকে নেপাল থেকে সেখানে নিয়ে গিয়ে প্রোটকলের দায়িত্বে রাখা হয়েছিল। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগের পতনের পর তাকে বদলি করে নেপালস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসে পাঠানো হয়।

দেশের প্রবীন রাজনীতিবিদের হাত ধরে এভাবে টেনে নিয়ে যেতে পারেন কিনা, তা নিয়ে নানা ধরনের আলোচনা-সমালোচনা দেখা দিয়েছে। বিষয়টি নিয়ে খোঁজ নিতে গিয়ে জানা গেছে, শোয়েব আব্দুল্লাহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী। তিনি ফজলুল হক মুসলিম হলের ২০০৯ থেকে ১০১২ সাল পর্যন্ত নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি ছিলেন। পরবর্তীতে ২০১১ সালে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে অর্থ বিষয়ক উপ-সম্পাদক ছিলেন তিনি। এ সময় ছাত্রদল-শিবির ট্যাগ দিয়ে অনেককে নির্যাতনের অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। এ সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য নিয়ে ফেসবুকে পোস্ট করেছেন অনেকে।

মো. শোয়েব আব্দুল্লাহ
নেপালে বাংলাদেশ দূতাবাসের একটি সূত্র জানায়, ১৪ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় শোয়েব নেপাল থেকে যুক্তরাষ্ট্রে গেছেন। ৫ আগস্টের গণঅভ্যুত্থানের পর ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের অনেক নেতাকর্মী নেপালে পালিয়ে গেছেন। তাদের সঙ্গেও শোয়েব আব্দুল্লাহর ভালো যোগাযোগ রয়েছে। তাদের কর্মকাণ্ড সমন্বয়ও করেন। উল্টো দূতাবাসের প্রধানসহ অন্য কর্মকর্তারা তার ভয়ে থাকেন।

ছাত্রলীগের সাবেক নেতা এবং নেপাল দূতাবাসের কর্মকর্তা হয়েও শোয়েব কীভাবে যুক্তরাষ্ট্রে সফরে গেছেন, তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। ফলে নিউইয়র্কের ঘটনাটি অনাকাঙ্ক্ষিত নাকি দূতাবাস কমকর্তাদের প্রি-প্ল্যানড, সে প্রশ্নও তুলেছেন কেউ কেউ। এ সংক্রান্ত ছবি ও ভিডিও ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে।

এ বিষয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র এস এম মাহবুবুল আলম দ্য ডেইলি ক্যাম্পাসকে বলেন, ‘সাধারণত এ ধরনের কাজে যারা আগে থেকেই অভিজ্ঞ এবং স্টেশনে কাজ করেছেন, তাদেরকে নেওয়া হয়। কারণ এমন বড় সফরের আয়োজনে যে লোকবল প্রয়োজন হয়, তা সব সময় সংশ্লিষ্ট স্টেশনে থাকে না। সেক্ষেত্রে যে স্টেশনের লোকবল পর্যাপ্ত আছে, বা ছাড়তে পারবেন, তাদের থেকে অভিজ্ঞতার আলোকে ডেকে নেওয়া হয়। উনি যেহেতু ওখানে আগে প্রোটকলের দায়িত্ব পালন করেছেন, সে হিসেবে তাকে রাখা হতে পারে।’

বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে মো. শোয়েব আব্দুল্লাহ ও চিফ প্রটোকল অফিসারের অফিসিয়াল ও ব্যক্তিগত নম্বরে কল করা হলেও তারা রিসিভ করেননি। অফিসিয়াল মেইলেও যোগাযোগ করা হলে তার জবাব পাওয়া যায়নি।

শোয়েব আবদুল্লাকে নিয়ে সাংবাদিক ফরিদ উদ্দিন রনি একটি পোস্ট করেছেন। সেটিও ইতোমধ্যে ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। তিনি পোস্টে একটি ছবি শেয়ার করে লিখেছেন, লাল বৃত্তে চিহ্নিত করা ব্যক্তিটি হলেন শোয়েব আব্দুল্লাহ। বর্তমানে নেপাল বাংলাদেশ দূতাবাসের ডিপুটি চিফ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পরিসংখ্যান বিভাগের ১২তম ব্যাচের শিক্ষার্থী তিনি। ফজলুল হক মুসলিম হলের ২০০৯ থেকে ১০১২ সাল পর্যন্ত ছাত্রলীগ সহ-সভাপতি ছিলেন। পরবর্তীতে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতেও দায়িত্বে ছিলেন।

২০১১ সালে প্রকাশিত ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে ছিলেন শোয়েব

হলে বহু শিক্ষার্থীকে নির্যাতন চালিয়েছেন শিবির ও ছাত্রদল ট্যাগ দিয়ে। নিউইয়র্কের ঘটনায় তাকে নিয়ে তথ্যানুসন্ধান করতে গিয়ে তার বিভাগের দুই পরিচিত ব্যক্তির সঙ্গে কথা হয়। ফার্স্ট ইয়ারে থাকতে তিনি নিজেকে ছাত্রলীগের ডাইহার্ড কর্মী প্রমাণ করতে সিনিয়রদের সঙ্গে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর নিপিড়ন চালাতেন ‘শিবির’ কিংবা ‘ছাত্রদল’ এসব ট্যাগ দিয়ে।

২০০৭ সালের এক নবাগত শিক্ষার্থীকে কোরআন পড়তে দেখায় ফজলুল হক হলের গেস্টরুমে ডেকে এনে শিবির ট্যাগ দিয়ে পায়ে রড ঢুকিয়ে দিয়ে সারারাত নির্যাতন করেন। ‘সোচ্চার’ থেকে ভ্যারিফাই করা মৃত্তিকা, পানি ও পরিবেশ বিভাগের ২০১১-১২ সেশনের আরেকজন নির্যাতিত শিক্ষার্থীর জবানবন্দিতে জানলাম, তাকেও শিবির বানিয়ে রাতভর নির্যাতন করে সকালে পুলিশের হাতে তুলে দেয়। সিগারেটের আগুনে ছেঁকা দিয়ে নির্যাতন করেছিল সারারাত। আরও কয়েকজন জুনিয়রকে দিয়ে স্ট্যাম্প, লাঠিসোঁটা দিয়ে পিটিয়েছেন তাকে।

ফরিদ উদ্দিন রনি বলেছেন, ৩৩তম বিসিএসে ঢাবির সাবেক ভিসি প্রয়াত অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিককে দিয়ে কল করিয়ে ভাইভা বোর্ডে ২০০-তে ১৮০ ভাগিয়ে নেয় শোয়েব। সেটা বন্ধুদেরও বলেছেন। সরকারি কর্মকর্তা হয়েও তিনি আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সক্রিয় ছিলেন। শেখ হাসিনার অনুগত ছিলেন, তা শেষ সময়ে তাকে নিউইয়র্কে বাংলাদেশ দূতাবাসে পাঠানো হয়। গণঅভ্যুত্থানের সময়ে ‘হত্যাযজ্ঞের প্রতি সমর্থন জানিয়ে’ নানা পোস্ট করেছিল।

নেপালস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তাদের তালিকা
৫ আগস্ট হাসিনার পতন ঘটলে ফেসবুক প্রোফাইল থেকে সব মুছে ফেলেন। এরপর তার আইডিও ডিঅ্যাক্টিভ করেন। গত ফেব্রুয়ারিতে ইন্টেরিম সরকার তাকে নিউইয়র্ক থেকে নেপাল দূতাবাসে পাঠায়। বর্তমানে কাগজে-কলমে নেপাল বাংলাদেশ মিশনের ডেপুটি চিফ হলেও অবস্থান করছেন নিউইয়র্কে। নিউইয়র্ক মিশন থেকে তাকে শিফট করানো হলেও তার কানেকশন থেকে যায়। রাষ্ট্রদূত সালাহউদ্দিন নোমান তাকে নিউইয়র্কে নিয়ে এসে প্রধান উপদেষ্টার এ গুরুত্বপূর্ণ সফরে রাজনৈতিক নেতাদের প্রটোকলে কো-অর্ডিনেশনের দায়িত্ব রাখেন বলে জানিয়েছেন রনি।

নিউইয়র্কের ঘটনা প্রসঙ্গে ফরিদ উদ্দিন রনি লিখেছেন, প্রথমে দূতাবাস থেকে বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মীদের জানানো হয়, ৮ নম্বর টার্মিনাল দিয়ে বের হবেন প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গীরা। ফলে তারা আগে থেকেই ৮ নম্বর টার্মিনালে অপেক্ষারত ছিলেন অতিথিদের ওয়েলকাম জানাতে। কিন্তু বিমান ল্যান্ড করার কিছুক্ষণ পর দূতাবাস থেকে তাদেরকে জানানো হয়, ‘আপনারা চলেন যান, প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী সবাই উনার সঙ্গে ভিভিআইপি গেট দিয়ে এক্সিট করবেন’।

ঢাবিতে থাকাকালীন শোয়েব ছাত্রলীগের হয়ে শিক্ষার্থী নির্যাতনে জড়িত ছিলেন

এ তথ্য শুনে বিএনপি-জামায়াত নেতাকর্মী বাসায় ফিরতে থাকেন। এরমধ্যে ডিসিশন হয় রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ ও প্রধান উপদেষ্টার সিনিয়র সহকারী প্রেস সচিব ফয়েজ আহম্মদ, সহকারী প্রেস সচিব তিথিসহ ৪ নম্বর টার্মিনাল দিয়ে বের হবেন। কেন এ সিদ্ধান্ত, এটা রহস্যজনক! যদিও সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, প্রধান উপদেষ্টা চেষ্টা করেছেন, তাদেরকে সঙ্গে নিয়ে বের হতে। কিন্তু ভিসা জটিলতায় তাদের সঙ্গে যেতে দেওয়া হয়নি। এরমধ্যে তাহের সাহেব ( জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের) দলের কয়েকজন কর্মীকে কল দিলে তাদের বেশকিছু নেতাকর্মী ৪ নম্বর টার্মিনালে তাৎক্ষণিকভাবে চলে আসেন।

মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, আবদুল্লাহ তাহের, আখতার ও তাসনিম জারা যখন টার্মিনাল ৪ দিয়ে বের হচ্ছিলেন, তখন জামায়াত-শিবিরের নেতাকর্মীরা বাইরে থেকে শুভেচ্ছা জানান তাদের। তারা সামনে আগালে তাদের ঘিরে মানববেষ্টনী তৈরি করে সামনে এগোতে থাকেন নেতাকর্মীরা।

এ সময় মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে প্রটোকল থেকে টেনে নিয়ে যান নেপাল দূতাবাসের ডিপুটি চিফ ছাত্রলীগের সাবেক নেতা শোয়েব। তিনি লিখেছেন, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর যেতে চাননি। তিনি পেছনে ঘুরে আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহেরকে দেখিয়ে একসঙ্গে যেতে দাঁড়ান। কিন্তু শোয়েবের সঙ্গে নিউইয়র্ক দূতাবাসের আরও দুই কর্মকর্তা (দুজনের ব্যাকগ্রাউন্ড লীগ) তাকে টেনে গেট থেকে বের করে ফেলেন। আচমকা পরিস্থিতির শিকার বিএনপি নেতা সামনে পা বাড়ালে আখতার ও জারা তাকে অনুসরণ করে হাঁটেন।

পেছনে জামায়াত-শিবির নেতাকর্মীরা মানববেষ্টনি তৈরি করে আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহেরকে মাঝখানে রেখে ‘তাহের ভাই, তাহের ভাই’ স্লোগান দিতে দিতে আস্তে আস্তে সামনে এগোতে থাকে। মির্জা ফখরুল, আখতার এবং জারাকে একা পেয়ে গেটের বাইরে আওয়ামী লীগের মাস্তানরা অপদস্থ করেন। একটা ছেলেকে দেখা যায়, গা ঘেঁষে ‘এই যে ফখরুল, ফখরুল’ বলে হেনস্থা করেন। আরেকজন তাসনিম জারাকে অশ্লীল শব্দে গালাগাল করেন। ‘জুলাই সন্ত্রাসী, রাজাকার’ বলে দুজন ডিম ছোঁড়ে আখতারের পোশাকে।আশেপাশে অনেকে অকথ্য ভাষায় গালাগাল করেন।

‘টর্চার ওয়াচ ডগ বাংলাদেশ’ নামে একটি সংগঠন ঢাবি ছাত্রকে নির্যাতনের তথ্য তুলে ধরেন। সেখানে শোয়েবের নামও রয়েছে।

দূরে থাকা জামায়াত নেতাকর্মীরা খবর পেয়ে (কিংবা বুঝতে পেরে) দৌড়ে সামনে এসে মির্জা ফখরুল, আখতার হোসেন ও তাসনিম জারাকে নিরাপদে গাড়িতে তুলে দেন। এ সময় তাদের সঙ্গে বাকবিতণ্ডাও হয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের। একাধিক ভিডিওতে দেখা যায়, শিবিরের শাবিপ্রবি শাখার এক সাবেক নেতা তর্কাতর্কি করছেন আওয়ামী লীগের লোকজনের সঙ্গে।

ছাত্রলীগের সাবেক নেতা শোয়েব আবদুল্লাহ নেপাল দূতাবাসের কর্মকর্তা হয়ে কীভাবে নিউইয়র্কে অবস্থান করছেন এবং প্রধান উপদেষ্টার সফরে বিমানবন্দরে প্রোটোকলে কো-অর্ডিনেশনের দায়িত্ব ছিলেন সে প্রশ্ন করে ফরিদ উদ্দিন রনি বলেন, ‘এক্সিটের সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে যখন ৮ নম্বর টার্মিনাল থেকে ৪ নম্বর টার্মিনাল দিয়ে বের করা হলো অতিথিদের, সেই তথ্য লীগ কীভাবে ইমিডিয়েটলি পেয়ে গেল, যেখানে বিএনপি-জামায়াতকে জানানোই হলো না?

এসব কিছু শোয়াবের মতো আরও যেসব লীগের লোকজন ঘাপটি মেরে বসে আছেন দূতাবাসে, তাদের পরিকল্পনামাফিক হয়েছে অভিযোগ করে তিনি বলেন, মির্জা ফখরুল ইসলাম, আখতার ও তাসনিম জারাকে জামায়াতের নেতাকর্মীদের ভীড় থেকে আলাদা করে দ্রুত কেন টেনে নিয়ে গেটের বাইরে আওয়ামী লীগের হাতে তুলে দিলেন? প্রশাসনের সবখানে এখনো তারা বহাল তবিয়তে আছেন। ‘ক’ কে শিফট করে ‘খ’ এর জায়গায় নিচ্ছে, ‘খ’ কে ‘ক’-এর জায়গায়। সর্ষের ভেতর ভূত রেখে এভাবেই চলছে অন্তর্বর্তী সরকারের রাষ্ট্র সংস্কার!

Comments

Popular posts from this blog

জমি খারিজ করেনি যারা, তাদের জন্য বড় তিন সুখবর!

W পজিশনে বাচ্চাকে বসতে দেখলে সাথে সাথে থামাবেন

দাঁ’তের গর্ত কেন হয়, আর গর্ত হলে আপনি কী করবেন জেনে নিন