ডাকসু থেকে কত লাখ টাকা পাচ্ছেন সাদিক-ফরহাদ?
দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর অনুষ্ঠিত ডাকসু নির্বাচনে ভূমিধস বিজয় অর্জন করেছেন ছাত্রশিবির সমর্থিত একবদ্ধ শিক্ষার্থী জোটের প্রার্থীরা। এবারের নির্বাচনে তাদের এ সাফল্য শুধু ক্যাম্পাস নয়, দেশের রাজনীতিতেও নতুন মাত্রা যোগ করেছে। বিশেষ করে ডাকসুর শীর্ষ দুই পদ—ভিপি (ভাইস প্রেসিডেন্ট) ও জিএস (জেনারেল সেক্রেটারি) নিয়ে শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি সাধারণ মানুষের মধ্যেও কৌতূহল দেখা দিয়েছে। প্রশ্ন উঠছে, আসলে এ দুই পদে নির্বাচিতরা কী কী সুবিধা পান, তাদের ক্ষমতার পরিধি কতটা, আর কেনই বা ডাকসু নির্বাচনকে ঘিরে এত উত্তাপ সৃষ্টি হয়?
গাজীপুরে স্ত্রী- সন্তানকে হত্যা*র পর স্বামীর আত্মহ*ত্যা
সিনেট ও সিন্ডিকেটে দেশের শীর্ষস্থানীয় ভিআইপিরাও সদস্য থাকেন। সেখানে ডাকসুর নেতারা অন্য সদস্যদের মতোই সমান ক্ষমতাবান হিসেবে মতামত প্রদানের সুযোগ পান। বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন পরিকল্পনা, বাজেট অনুমোদনসহ যেকোনো নীতি-নির্ধারণী কর্মসূচিতে তারা শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধি হয়ে অংশ নিতে পারেন।
ডাকসুর ভিপি ও জিএস কোনো মাসিক বেতন পান না। তবে এক বছরের জন্য তাদের কার্যক্রম পরিচালনার উদ্দেশ্যে এককালীন বরাদ্দ দেওয়া হয়। সাবেক এক জিএসের ভাষ্য অনুযায়ী, ভিপি ও জিএস মিলে মোট ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত বরাদ্দ পান। এর মধ্যে ভিপির জন্য ৫ লাখ এবং জিএসের জন্য ৫ লাখ টাকা নির্ধারিত থাকে। এই অর্থ মূলত চা-নাস্তা ও আনুষ্ঠানিক খরচ বাবদ ব্যবহৃত হয়। কিছু ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের আর্থিক সহায়তাও এই বরাদ্দ থেকে দেওয়া হয়ে থাকে।
Comments
Post a Comment